Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র

সাধারণ প্রজনন হচ্ছে গাভীকে ষাড় এর মাধ্যমে যে প্রজনন হয় তা হ'লো সাধারণ প্রজনন। আর কৃত্রিম প্রজনন হলো স্বাভাবিক প্রজননের বাইরে উন্নত প্রজাতির ষাড়ের বীজ  স্ট্রোর এর মধ্যে রাখা হয় এবং সেই বীজ  প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত পশু চিকিৎসক দ্বারা গাভীর ভিতের প্রবেশ করে দেওয়া হয় একে বলা হয় কৃত্রিম প্রজনন। উন্নত জাতের বিদেশী ষাড়ের বীজ আমাদের দেশী গাভীর ভিতর দিলে যে বাছুর হয় তাকে বলে উন্নত সংকর বাছুর এবং উন্নত জাতের বাছুর হওয়া মানেই উন্নত জাতের গাভী। ফলে দুধ বেশী করে দেয় এবং বাছুরের গুণগতমান ঠিক থাকে। দেশী গাভীর দুধ যেখানে ১-৫ লিটার করে দিত সেখানে সংকর জাতের গাভীর দুধ ১৫-১৬ লিটার করে দেয়। ইউনিয়ন ও উপজেলা প্রাণি সম্পদ অফিসে কৃত্রিম প্রনজনন কর্মী আছে। যে কোন ব্যক্তি গাভীকে উপজেলা পশু সম্পদ অফিস এবং ইউনিয়ন পশু অফিসে নিয়ে আসলে  সরকার কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত প্রজনন কর্মী সরকার নির্ধারিত মূল্যে প্রজনন করবে।    এছাড়াও দেশী গাভীদের খড় ও ঘাস না খাইয়ে বিভিন্ন জাতের ঘাস আছে যেমন: নেপিয়ার, পারা, গিনি, জুয়া, ভূট্রা, ইপিল ইপিল, মাসকালায়, খেসারি এগুলোতে অনেক প্রোটিন থাকে। যে ঘাসগুলো খাওনোর মাধ্যমে গবাদী পশুর দুধ বৃদ্ধি পায় এবং স্বাস্থ্যবান হয়।  উন্নত জাতের বীজ ব্যবহার করে উন্নত জাতের গবাদী পশু পালন করে আমরা সবাই লাভবান হবো।

উপজেলা প্রানিসম্পদ দপ্তর, বড়াইগ্রাম, নাটোর কৃত্রিম প্রজনন কার্যক্রমের বিবরণীঃ

প্রজননকারীর নাম

কর্মস্থান

সেবার ধরন

ব্যবহৃত সিমেনের প্রকার

মোবাইল